IPS পরিচয় দিয়ে সামাজিক মাধ্যমে প্রেম, শেষে বিয়ে,কিন্তু বিয়ের পর থেকে সন্দেহ দানা বাঁধতে থাকে স্ত্রী র মধ্যে ,এরই মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় নববধূর উপর চলতে থাকে শারীরিক মানসিক নির্যাতন। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছায় শেষ পর্যন্ত বুধবার গভীর রাতে সেই নববধূকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার পরিবার, নববধূর বাড়ির লোকের অভিযোগে শেষ পর্যন্ত সেই ভুয়ো আইপিএস অফিসার ধরা পড়ে, রায়গঞ্জ থানা সূত্রে খবর আটক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নির্যাতিতার অভিযোগ আইপিএস অফিসার বলে অভিযুক্ত যুবক তাকে পরিচয় দেয়। অভিযুক্ত যুবকের নাম হৃদয় দেব বসাক,বাড়ি মালদায় বলে জানান নির্যাতিতা। ৮ মাস আগে তাদের পরিচয় সোশ্যাল সাইটের মাধ্যমে। ৬ মাস আগে তাদের বিয়ে হয় এবং বিয়ের পর অত্যাচার চলতো বলে অভিযোগ। বিয়ের পর কাজে না যাওয়ায় সন্দেহ দানা বাধতে শুরু করে এবং গতকাল রাতে অভিযুক্ত যুবক মারধর করে তার নববধূকে ৷ রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছে অভিযোগকারী। তিনি চান ওই অভিযুক্ত যুবক হৃদয় দেব বসাকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।
নির্যাতিতার মা সুমিত্রা দাস জানান, তার মেয়র উপর শারীরিক অত্যাচার করে অভিযুক্ত যুবক। এরপর তার মেয়েকে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজে ভর্ত্তি করা হয়। এর আগেও তার মেয়েকে মারধর করা হয়েছে বলে জানান তিনি। সেই সাথে ভুয়ো পরিচয় দিয়ে বিয়ে করে অভিযুক্ত যুবক। গোটা বিষয়টি থানায় জানানো হয়েছে। তিনিও দাবি করেন অভিযুক্তকে যাতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয়।
স্থানীয় ব্যবসায়ী জানান অভিযুক্ত যুবক নিজেকে ফুড সেফটি অফিসার বলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা নিত অভিযুক্ত। তারও চান যাতে অভিযুক্তকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হয়।
