DIGITAL BANGLA NEWS

আপনার এলাকার খবর

তৃণমূল নেতার খুনের সাক্ষী মেটাতে শুট আউট মালদায়, গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী

তৃণমূল নেতা খুনের সাক্ষী মেটাতে শুট আউট।গুলি করে তৃণমূল কর্মীকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ। মালদার ইংরেজবাজার থানার অমৃতি গ্রাম পঞ্চায়েতের কানাইপুর এলাকার ঘটনা।গুলিবিদ্ধ তৃণমুল কর্মী মালদা মেডক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎধীন। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ এসে তদন্ত শুরু করেছে।
গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মীর নাম আতিকুল মোমিন(৩৩)। উল্লেখ্য ১০ই জুলাই ইংরেজ বাজার থানার লক্ষীপুর এলাকায় গুলি এবং হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছিল তৃণমূল নেতা আবুল কালাম আজাদকে।ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছিল দলেরই কাজি গ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য মাইনুল শেখকে।গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মীর অভিযোগ, তৃণমূল নেতাকে খুনের মূল সাক্ষী ছিল আতিমুল মোমিন।তার সামনে আবুল কালাম আজাদকে খুন করেছিল মাইনুল শেখ। তাই সাক্ষী মেটাতে মাইনুলের ছেলে শহীদ শেখ সহ বেশ কয়েকজন আতিকুল মোমিনকে গুলি করে খুনের চেষ্টা করে।


জানা যায়,রবিবার রাত্রে আতিকুল মোমিন বানিয়া গ্রাম থেকে বাড়ি ফিরছিল। ঠিক সেই সময় মোটরবাইকে ধৃত তৃণমূল নেতার ছেলে সাহিদ সেখ সহ দুজন এসে তাকে গুলি করে। তার পিঠের পাজরে গুলি লাগে। এরপরই রক্তাক্ত অবস্থায় ওই তৃণমূল কর্মীকে উদ্ধার করে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এবং হাসপাতালে পৌঁছান ইংরেজবাজার থানার পুলিশ এবং আধিকারিকরা। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে যদিও তৃণমূলের দাবি এটি একটি পারিবারিক বিবাদ। রাজনৈতিক কোন ব্যাপার নেই‌‌।
বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু জানান,আগামী দিনে এই তৃণমূল দলটাই থাকবে না। নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি এবং অস্তিত্বের লড়াই নিয়ে এই ঝামেলা।

শেয়ার করুন...

Facebook
Twitter
WhatsApp
Telegram

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Live TV

play-sharp-fill

নতুন খবর আবার পড়ুন

জলপাইগুড়ি পলিটেকনিক ছাত্রী আত্মহত্যা, থানায় অভিযোগ কোচবিহার শীতলকুচির যুবকের বিরুদ্ধে

জলপাইগুড়ির পলিটেকনিকের ছাত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় কোচবিহারের শীতলকুচির বাসিন্দা এক যুবকের

Read More »

১৬সেপ্টেম্বর খুলে যাবে জঙ্গল, বনদপ্তরের কাছে একগুচ্ছ দাবি আলিপুরদুয়ার কোদালবস্তির পর্যটন ব্যবসায়ীদের

আর মাত্র কিছুদিনের অপেক্ষা, এরপরই আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যটকদের জন্য

Read More »