“দক্ষিণ কলকাতার একটি “ল” কলেজের আইনের ছাত্রীর উপর বর্বরোচিত নির্যাতনের প্রতিবাদে শিলিগুড়ির হাসমি চকে পথে নামল বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চ।
গর্জে উঠল শিলিগুড়ি… ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে তীব্র স্লোগান তুললেন সংগঠনের সদস্যরা।”
“শুধু স্লোগানেই থেমে থাকেনি প্রতিবাদ।
ধর্ষণে অভিযুক্ত তিন যুবকের কুশপুতুল দাহের মাধ্যমে ক্ষোভ উগরে দিতে চেয়েছিল বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চ।
কিন্তু সেখানেই বাধা হয়ে দাঁড়ায় পুলিশ প্রশাসন।
পুলিশ পুতুল দাহ করতে দেয়নি, ফলে শুরু হয় তুমুল বচসা।”

“দুই পক্ষের মধ্যে চলে ধস্তাধস্তি।
অবশেষে পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসে বড় পুলিশ বাহিনী।
সেখানে আটকে দেওয়া হয় বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চের মোট ৮ জন সদস্যকে।
তাদের আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় থানায়।
“এই ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
অন্যদিকে বঙ্গীয় হিন্দু মহামঞ্চের দাবি –
‘ধর্ষকদের রক্ষা করছে পুলিশ প্রশাসন।
আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।’
তাদের হুঁশিয়ারি, আন্দোলন আরও তীব্র করা হবে।
“শিলিগুড়ির রাস্তায় ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদ এভাবে বারবার আছড়ে পড়ছে।
তবু কি থামবে নারীর প্রতি নৃশংসতা?
প্রশ্ন তুলছে সাধারণ মানুষ।”