ডুয়ার্সের নাগরাকাটায় বন্যা বিধ্বস্ত এলাকায় ত্রাণ দিতে এসে আক্রান্ত হয়েছিলেন উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শংকর ঘোষ। এরপর শিলিগুড়ির একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন শিলিগুড়ির বিধায়ক। হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়ে শনিবার ফের ত্রাণ দিতে নাগরাকাটায় আসেন শিলিগুড়ির বিধায়ক । যদিও এদিন নাগরাকাটার সুলকাপাড়া মোড় থেকে ত্রাণের গাড়ি পাঠান তিনি। ট্রাক্টরে করে বন্যা বিধ্বস্ত এলাকায় বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য সহ নেতা কর্মীরা ত্রাণ বিতরণ করবেন।

ত্রাণ পাঠানোর পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শংকর ঘোষ বলেন,” কিছু এলাকা দুস্কৃতিদের মুক্তাঞ্চল করে রাখা হয়েছে। যাতে করে মানুষ ত্রাণ না নিতে পারে তার প্রচেষ্টা করা হয়েছিল। যদিও তা ব্যর্থ হয়েছে। সরকার ত্রাণ দিতে ব্যার্থ বলেই সামাজিক সংগঠন সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ত্রাণ পৌঁছানোর পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হচ্ছে।”
এদিকে সাংসদ ও বিধায়ককে মারধরের ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এবিষয়ে
তিনি অভিযোগ করে বলেন,” পুলিশ যাদেরকে গ্রেপ্তার করেছে সেটা আইওয়াশ। এমন কাউকে ধরা হয়েছে যাদের হয়তো সরাসরি যোগাযোগ নেই।মূল কালপ্রিটদের ধরতে হবে। নাহলে আমাদের লড়াই একদিকে ত্রাণ বিতরণ তারসাথে রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করা হবে।”