whatsapp এ স্ট্যাটাস দিয়ে ছাত্রীর আত্মহত্যা। সহপাঠীকে বাচাতে গিয়ে গণধোলাই খেলো তিন বন্ধু। পরিবারের দাবি বাড়িতে ঢুকে মৃতদেহ নামানো ও তথ্য প্রমান লোপাটের চেষ্টা করছিল তিন বহিরাগত যুবক।তাই অভিযুক্ত তিন যুবককে আটক করে মারধোর।ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ বাসিন্দাদের। জলপাইগুড়ি র পাতকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের সংখ্যপাড়ার ঘটনা।
এদিন সন্ধ্যায় ফাঁকা বাড়িতে নিজের ঘরে আত্মহত্যা করে কেয়া রায় নামে এক ছাত্রী ।ঘটনার কিছুক্ষনের মধ্যে বাড়িতে ঢোকে অজ্ঞাত পরিচয় তিন যুবক। বাড়ির লোকের অবর্তমানে বাড়িতে ঢুকে দেহ নামানো এবং তথ্য প্রমান লোপাটের অভিযোগে তিন যুবক কে আটক করে মারধোর শুরু করে এলাকার লোকজন। ঘটনা কে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

কোতোয়ালি থানার পুলিশ গিয়ে তিন যুবক কে উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের হাসপাতালে নিয়ে আসে।ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জলপাইগুড়ি পলিটেকনিক কলেজের সেকেন্ড সেমিস্টারের ছাত্রী কেয়া। এদিন সন্ধ্যায় whatsapp এ স্ট্যাটাস দিয়ে আত্মহত্যার কথা জানায় ছাত্রী নিজেই। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে সেই স্ট্যাটাস দেখে বাঁচানোর জন্য ছুটে যায় একই সেমিস্টারের এক ছাত্র ও তার দুই বন্ধু। ঘরে ঢুকে দেহ নামায়। বাড়ি র লোক ও প্রতিবেশীরা ছুটে এসে তিনজন কে আটক করে মারধোর শুরু করে। পরে পুলিশ গিয়ে উদ্ধার করে।এই ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়।