নাবালিকা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল কাকার বিরুদ্ধে।অভিযোগ দায়ের হতেই গ্রেপ্তার অভিযুক্ত কাকা।এদিকে ঘটনা ধামাচাপা দিতে টাকা দিয়ে মিটিয়ে নেওয়ার মন্তব্য বিজেপি নেতার। ধূপগুড়ি মহকুমার বারোঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ঘটনা।জানা যায় বাড়ির পাশে জমিতে ধান কাটার কাজ করছিল পরিবারের সকলে।সেই সময় বৃষ্টি নামতেই নাবালিকা মেয়েকে মাঠে বেঁধে রাখা ছাগল বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন পরিবারের সদস্যরা।ছাগল নিয়ে বাড়িতে রাখতে গিয়েছিল নাবালিকা মেয়েটি।অভিযোগ সেই সময়ে বাড়ি ফাঁকা থাকা সুযোগ নিয়ে নাবালিকা মেয়েকে ধর্ষণ করে কাকা।মেয়ে জমিতে আসছে না দেখে নাবালিকার মা বাড়িতে গিয়ে ঘরের মধ্যে মেয়ের সাথে কাকাকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায়।
তিনি মেয়েকে কাকার হাত থেকে উদ্ধার করে।এরপরেই বিষয়টি সকলকে জানায় পরিবারের সদস্যরা।কাকাকে আটক করে ধূপগুড়ি থানায় বিষয়টি জানানো হয়।ঘটনাস্থলে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ পৌছে অভিযুক্ত কাকাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।পরিবারের থেকে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়।অভিযোগ দায়ের হতেই গ্রেপ্তার করা হয় কাকাকে।এদিকে থানার বাইরে বিষয়টি টাকা দিয়ে মিটিয়ে নেওয়া যেতো বলে দাবি করেন ওই এলাকার বিজেপি নেতা।একটি ভিডিওতে বিজেপি নেতাকে বলতে শোনা যায় ৫০ হাজার টাকা মেয়েটির নামে দিয়ে দিলেই বিষয়টি মিটে যেতো।বিষয়টি নিয়ে বারোঘরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান আবু তাহের বলেন একটা ঘটনা ঘটেছে শুনতে পারলাম।পুলিশ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে।যারা টাকার প্রস্তাব দিয়েছে এটা একটি ঘৃণ্য প্রস্তাব।পুলিশকে বলবো নিরপেক্ষ ভাবে ঘটনার তদন্ত করতে।
