টিউশন পড়তে গিয়ে নাবলিকা যৌন নির্যাতন হওয়ার অভিযোগকে ঘিরে বৃহস্পতিবার রাতে উত্তেজনা ছড়াল ৪৪নম্বর ওয়ার্ড়ে।অভিযোগ টিউশন শেষে অন্য পড়ুয়াদের ছুটি দেওয়ার পর ওই গৃহ শিক্ষক সপ্তম শ্রেণীর ওই ছাত্রীর পোশাক খুলে তাঁকে যৌণ নির্যাতন করে ।এরপর ওই ছাত্রী পুরো বিষয়টা বাড়িতে গিয়ে বলতেই পরিবারের লোক সহ পাড়া প্রতিবেশীরা ওই বাড়িতে চড়াও হয়।এরপর ওই গৃহশিক্ষককে উত্তম মধ্যম দেওয়া হয়।এদিকে ঝামেলার খবর পেয়ে এলাকায় হাজির হয় ভক্তিনগর থানার পুলিশ।

এরপর ওই গৃহশিক্ষকে আটক করা হয়।পরে পরিবারের তরফে অভিযোগের ভিত্তিতে ওই তরুণকে গ্রেফতার করে পুলিশ।ধৃত ওই তরুণের নাম অমর দাস। ধৃতকে শুক্রবার জলপাইগুড়ি জেলা আদালতে তোলা হয়।পরিবারের এক সদস্যের কথায়, এই পরিবার দেড় বছর হল ৪৪নম্বর ওয়ার্ড়ের এক এলাকায় এসে ভাড়া বাড়িতে থাকে। ওই তরুণ এলাকায় টিউশন পড়ায় শুনে সেখানেই ওই পরিবার তাদের মেয়েকে টিউশনে দেই।ওই নাবালিকার এক আত্মীয়ের অভিযোগ,‘এদিন বিকেলে বোন পড়তে যায়।রাতে বাড়ি ফেরার পর সে কাঁদতে থাকে।’পরিবারের অভিযোগ ওই নাবালিকা জানায়,টিউশনের অন্য পড়ুয়াদের ছাড়ার পর ওই নাবালিকার জামা খুলিয়ে যৌণ নির্যাতন চালানো হয়।’শুধু তাই নয়,পরিবারের অভিযোগ,ওই নাবালিকা জানায়,এর আগেও নাকি ওই নাবালিকার যৌণ নির্যাতন চালিয়েছে ওই গৃহশিক্ষক।যদিও ওই নাবালিকা যাতে মুখ না খোলে তার জন্য মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হয়।এরপর পরিবার গৃহ শিক্ষকের বাড়িতে চড়াও হয়।স্থাণীয়রা জানতেই তারাও উত্তেজিত হয়ে পড়ে।