ভেসে গেল অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দুই এলাকার।একরাতের ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত দুই এলাকার যোগাযোগ। দুই এলাকার মানুষকে এখন পারাপারের ভরসা প্রায় ৫ কিলোমিটার ঘুরপথে যাতায়াত। ঘটনাটি ধূপগুড়ি ব্লকের দক্ষিন সাকোয়াঝোড়া এবং দেওমালী এলাকার মধ্যবর্তী চিলার ঘাটের বাঁশের সাকো।মঙ্গলবার গভীর রাতে এই এলাকায় প্রবল বৃষ্টি এবং পাহাড়ে ভারী বৃষ্টির জেরে গিলান্ডী নদীতে জলস্তর বৃদ্ধি পায়।মাঝ রাতে হঠাৎই জলের তোড়ে ভেসে যায় সাঁকোটি।প্রায় কয়েক হাজার মানুষের জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ল।ধূপগুড়ি শহরে হাসপাতাল সহ স্কুল কলেজে যোগাযোগ রক্ষায় এখন ঘুরপথে যাতায়াত করতে হবে। প্রতিবছরই এই সাঁকো কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় দীর্ঘদিনের দাবি স্থায়ীসেতুর।নির্বাচনের আগে এলাকাবাসীরা একাধিকবার এই সেতু সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়েছিলেন।
