ধর্ষণ করে ১০০ টাকার বিনিময় মুখ বন্ধ করার চেষ্টা, পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে। ধর্ষণ করে প্রতিবেশী বলে অভিযোগ। অভিযোগ অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে নির্যাতিতার দাদু। এই ঘটনা জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়ায় শীতলকুচি ব্লকের বড় কৈমারী অঞ্চলের অন্তর্গত বড় পিঞ্জরীর ঝার এলাকার।
অভিযোগ বাবা মায়ের অনুপস্থিতিতে নাবালিকাকে ধর্ষণ করে প্রতিবেশী এক দাদু , জানা যায় শীতলকুচিতে অটোচালকের তিনি। নাবালিকার মায়ের দাবী গত ১৭ই এপ্রিল বাড়িতে কেউ না থাকায় মেয়েকে একা পেয়ে অকর্ম ঘটায় ওই প্রতওবেশী । ওই অকর্মের কথা কাউকে না জানার জন্য ভয় দেখান ও টাকা দেন, মাঝেমধ্যেই বাড়ি ফাঁকা পেয়ে এই ঘটনা ঘটিয়ে ছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি । মেয়ে ৩-৪ দিন আগে বাবা মায়ের কাছে সম্পূর্ণ বিষয়টি খুলে বলেন, তারপরেই গোটা বিষয়ে জানাজানি হয়। নির্যাতিতার পরিবারের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে শীতলকুচি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা যায় সেই অভিযোগের ভিত্তিতে শীতলকুচি থানার পুলিশ এক যুবককে গ্রেপ্তার করেন । তবে এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে ? (মা)
অভিযুক্ত ব্যক্তির দাবি – ওই নাবালিকা মেয়ের সঙ্গে এক প্রতিবেশ যুবকের অকর্ম কাজ ঘটিয়েছিলেন । সেই বিষয়টি তিনি স্বচক্ষে দেখেন। সেই কথাটি তাঁর পরিবারে প্রথমে তিনি জানিয়েছিলেন, হয়তো সেই কারণেই তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে দাবী করেন তিনি। এই ঘটনার সাথে কোন রকম ভাবেই তিনি যুক্ত নয় বলে দাবী করেন অভিযুক্ত ব্যক্তি। (অভিযুক্ত)
