মধ্য ও উত্তর বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। এটি পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর ও উত্তর পশ্চিমবঙ্গোসাগরে নিম্নচাপে পরিণত হবে। আগামীকাল এটি দক্ষিণ ওড়িশা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। ২৭ শে সেপ্টেম্বর সকালে এটি স্থলভাগে প্রবেশ করবে।
মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে আগামী রবিবার পর্যন্ত।
দক্ষিণবঙ্গে সেপ্টেম্বর মাসের বাকি কটা দিন বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি। সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাস বইবে। কোথাও কোথাও বজ্রপাতের আশঙ্কা থাকবে। জানালেন আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের আঞ্চলিক অধিকর্তা হাবিবুর রহমান বিশ্বাস।
শনিবার ২৭ সেপ্টেম্বর ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং ঝাড়গ্রাম জেলাতে।
কলকাতা তে কয়েক পশলা বৃষ্টি মেঘলা আকাশ মাঝারি মানের বৃষ্টির আশঙ্কা। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টি। সঙ্গে উপকূলের জেলায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিবেগে ঝড়ো হাওয়া আর অন্যান্য জেলায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড়ো বাতাস বইবে।
বুধবার থেকে আবহাওয়ার বদল হতে পারে। বুধবার বৃষ্টি বাড়তে পারে। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার এর মধ্যে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা থাকবে বেশ কিছু এলাকায়।
উত্তরবঙ্গে বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির স্থানীয়ভাবে হতে পারে। 27 সেপ্টেম্বর শনিবার পঞ্চমীর দিন বৃষ্টি বাড়তে পারে উত্তরবঙ্গে। আপাতত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।
