অপ শাসিত পাঞ্জাবে হেনস্থার শিকার মালদার ছয়জন পরিযায়ী শ্রমিক।পশু হত্যা মামলায় তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।এদের নাম জাকির হোসেন,রায়হান আলম,কুরবান আলী, আজম আলী,মিনজার আলী ও মুক্তার আলম। পাঞ্জাবের লুধিয়ানার এক মুরগী খামারে কাজের জন্য গিয়েছিলেন মালদার চাঁচল ১নং ব্লকের মহেন্দ্রপুর গ্রামের বাসিন্দারা।চলতি মাসের ২তারিখ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।তাদের বিরুদ্ধে পশু হত্যা সহ তিনটি মামলা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে লুধিয়ানার একটি সংশোধানাগারে রয়েছে এই ছয় শ্রমিক।

জানা গিয়েছে,মালদার চাঁচল ১ ব্লকের বেলপুকুরের ৬ জন পরিযায়ী শ্রমিককে পঞ্জাবের লুধিয়ানায় গ্রেফতার হওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।তাদের বিরুদ্ধে পশুহত্যা সহ তিনটি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে বলে শ্রম দপ্তর জানতে পেরেছে।বর্তমানে তাঁরা লুধিয়ানার সেন্ট্রাল জেলে বন্দি রয়েছেন।যা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে অভাবি পরিবারগুলি।একমাত্র উপার্জনকারীদের ফিরিয়ে আনতে সরকারি হস্তক্ষেপের দাবি তুলেছে অসহায় পরিবারগুলি।বুধবার পরিবারগুলিকে আশ্বাস দিতে গ্রামে যান মালদা জেলা ওয়েলফেয়ার কমিটির সদস্য তথা সহকারী সভাধিপতি রফিকুল হোসেন।তিনি শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য রাজ্য পরিযায়ী শ্রমিক কমিটির চেয়ারম্যান সামিরুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছেন।জেলা প্রশাসনও ফিরিয়ে আনার চেষ্টা শুরু করেছে।
মাত্র তিন সপ্তাহ হল পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় কাজের সন্ধানে যান বেলপুকুরের জাকির হোসেন,রাইহান আলম,কুরবান আলি,আজম আলি,মিনজার আলি ও মুক্তার আলম।তারা একটি হোটেলে সেখানে কাজে যোগদেন বলে পরিবারের দাবি।সেখানে মাংস কাটার কাজ করে বলে সেখানকার স্থানীয়রা গণপ্রহার করে শ্রমিকদের।পুলিশও গ্রেফতার করে শারীরিক অত্যাচার করে বলে অভিযোগ।তারা বতর্মানে লুধিয়ানার সেন্ট্রাল জেলে রয়েছেন।
পরিবারের উপার্জনকারীকে ফিরিয়ে আনার কাতর আর্জি জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।সেখানে তাদের সঙ্গে দেখা করতে যান পরিবারের সদস্যরা।অভিযোগ,সেখানে পুলিশের দেওয়া আইনজীবী ঠিক হলেও মাথা পিছু দশ হাজার টাকা করে নিয়ে আইনি কোনো সহায়তা দেননি ওই আইনজীবিরা।আরও অভিযোগ,বাংলাভাষী হওয়ায় বাংলার শ্রমিকদের অত্যাচারিত হতে হচ্ছে।
দক্ষিন মালদা জেলা বিজেপির সাধারন সম্পাদক অম্লান ভাদুড়ী বলেন,রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন বিরোধী দলনেতা ছিলেন সেই সময় অনুপ্রবেশ নিয়ে গলা ফাটিয়ে ছিলেন। এখন বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষ ভোয়ো আধার কার্ড ভোটার কার্ড বানিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।তারা যখন ধরা পরছে বাংলায় মুখ্যমন্ত্রী একটা বাঙালী আবেগ তৈরী করছে। যাদার ভোটে এটা তৈরী করতে পারবেন না। এই শ্রমিকরা কেন যাচ্ছে। তাহলে তিনি কর্ম সংস্থান করতে পারেন নি।
রাজ্য শ্রমিক সংগঠনের তৃণমূল নেতা শুভদ্বীপ স্যানাল বলেন,কেন্দ্রীয় সরকা বাংলা ও বাঙালী বিদবেষী।তাই বাংলার শ্রমিকরা সেখানে গেলে বিভিন্ন ভাবে হেনস্থার শিকার হচ্ছে। গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে বাংলা এবং বাঙালী নিধনে নেমেছে বিজেপি সরকার।পাঞ্জাব পুলিশ বিজেপির নির্দেশে মালদার শ্রমিককে আটকে রেখেছে। আমরা এর তীব্র ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানায়।
প শাসিত পাঞ্জাবে হেনস্থার শিকার মালদার ছয়জন পরিযায়ী শ্রমিক।পশু হত্যা মামলায় তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গেছে।এদের নাম জাকির হোসেন,রায়হান আলম,কুরবান আলী, আজম আলী,মিনজার আলী ও মুক্তার আলম। পাঞ্জাবের লুধিয়ানার এক মুরগী খামারে কাজের জন্য গিয়েছিলেন মালদার চাঁচল ১নং ব্লকের মহেন্দ্রপুর গ্রামের বাসিন্দারা।চলতি মাসের ২তারিখ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।তাদের বিরুদ্ধে পশু হত্যা সহ তিনটি মামলা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে লুধিয়ানার একটি সংশোধানাগারে রয়েছে এই ছয় শ্রমিক।
জানা গিয়েছে,মালদার চাঁচল ১ ব্লকের বেলপুকুরের ৬ জন পরিযায়ী শ্রমিককে পঞ্জাবের লুধিয়ানায় গ্রেফতার হওয়ায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।তাদের বিরুদ্ধে পশুহত্যা সহ তিনটি ধারায় মামলা রুজু হয়েছে বলে শ্রম দপ্তর জানতে পেরেছে।বর্তমানে তাঁরা লুধিয়ানার সেন্ট্রাল জেলে বন্দি রয়েছেন।যা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে অভাবি পরিবারগুলি।একমাত্র উপার্জনকারীদের ফিরিয়ে আনতে সরকারি হস্তক্ষেপের দাবি তুলেছে অসহায় পরিবারগুলি।বুধবার পরিবারগুলিকে আশ্বাস দিতে গ্রামে যান মালদা জেলা ওয়েলফেয়ার কমিটির সদস্য তথা সহকারী সভাধিপতি রফিকুল হোসেন।তিনি শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য রাজ্য পরিযায়ী শ্রমিক কমিটির চেয়ারম্যান সামিরুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছেন।জেলা প্রশাসনও ফিরিয়ে আনার চেষ্টা শুরু করেছে।
মাত্র তিন সপ্তাহ হল পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় কাজের সন্ধানে যান বেলপুকুরের জাকির হোসেন,রাইহান আলম,কুরবান আলি,আজম আলি,মিনজার আলি ও মুক্তার আলম।তারা একটি হোটেলে সেখানে কাজে যোগদেন বলে পরিবারের দাবি।সেখানে মাংস কাটার কাজ করে বলে সেখানকার স্থানীয়রা গণপ্রহার করে শ্রমিকদের।পুলিশও গ্রেফতার করে শারীরিক অত্যাচার করে বলে অভিযোগ।তারা বতর্মানে লুধিয়ানার সেন্ট্রাল জেলে রয়েছেন।
পরিবারের উপার্জনকারীকে ফিরিয়ে আনার কাতর আর্জি জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।সেখানে তাদের সঙ্গে দেখা করতে যান পরিবারের সদস্যরা।অভিযোগ,সেখানে পুলিশের দেওয়া আইনজীবী ঠিক হলেও মাথা পিছু দশ হাজার টাকা করে নিয়ে আইনি কোনো সহায়তা দেননি ওই আইনজীবিরা।আরও অভিযোগ,বাংলাভাষী হওয়ায় বাংলার শ্রমিকদের অত্যাচারিত হতে হচ্ছে।
দক্ষিন মালদা জেলা বিজেপির সাধারন সম্পাদক অম্লান ভাদুড়ী বলেন,রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যখন বিরোধী দলনেতা ছিলেন সেই সময় অনুপ্রবেশ নিয়ে গলা ফাটিয়ে ছিলেন। এখন বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষ ভোয়ো আধার কার্ড ভোটার কার্ড বানিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।তারা যখন ধরা পরছে বাংলায় মুখ্যমন্ত্রী একটা বাঙালী আবেগ তৈরী করছে। যাদার ভোটে এটা তৈরী করতে পারবেন না। এই শ্রমিকরা কেন যাচ্ছে। তাহলে তিনি কর্ম সংস্থান করতে পারেন নি।
রাজ্য শ্রমিক সংগঠনের তৃণমূল নেতা শুভদ্বীপ স্যানাল বলেন,কেন্দ্রীয় সরকা বাংলা ও বাঙালী বিদবেষী।তাই বাংলার শ্রমিকরা সেখানে গেলে বিভিন্ন ভাবে হেনস্থার শিকার হচ্ছে। গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে বাংলা এবং বাঙালী নিধনে নেমেছে বিজেপি সরকার।পাঞ্জাব পুলিশ বিজেপির নির্দেশে মালদার শ্রমিককে আটকে রেখেছে। আমরা এর তীব্র ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানায়।