বিজেপির পার্টি অফিস থেকে প্রেমের সূত্রপাত, তৃণমূল কর্মীর স্ত্রীকে নিয়ে পালালেন বিজেপি নেতা বাড়ির কাছেই পার্টি অফিস।সেই পার্টি অফিস থেকে প্রেমের সম্পর্ক।এবার তৃণমূল কর্মীর স্ত্রীকে নিয়ে পালালো বিজেপি নেতা। বাড়িতে রয়েছে ছোট দুই সন্তান।অন্যদিকে ওই বিজেপি নেতাও বিবাহিত। তাদের বিবাহ বহির্ভূত এই সম্পর্কের জেরে বিপাকে দুই পরিবার। মেয়ের কীর্তি বিশ্বাস করতে পারছেন না মা। সমগ্র ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকাতে পড়েছে শোরগোল। মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার কৈলাস নগর এলাকার ঘটনা।
জিতেন রায় বলেন,শিউলি রায় কয়েকদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন।তার স্বামী পেশায় টোটো চালক তৃণমূল কর্মী জিতেন রায় হরিশ্চন্দ্রপুর থানাতে নিখোঁজের একটি অভিযোগ দায়ের করেন। কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারছেন তার স্ত্রী পিপলার বাসিন্দা বিজেপি নেতা জীবন দাসের সঙ্গে পালিয়ে গেছে।যা শুনে হতবাক জীবন। তিনি বিশ্বাস করে উঠতে পারছেন না স্ত্রীর এই বিশ্বাসঘাতকতা।কারণ ফেসবুকে পরিচয়ের পর প্রেম করে তাদের বিয়ে হয়ে ছিল।ছোট দুই ছেলে মেয়ে রয়েছে বাড়িতে।তারপরেও তার স্ত্রী কি ভাবে এই কাজ করলো। (জিতেন রায়)
পরিবারের সদস্যরা জানান, জিতেন রায়ের বাড়ির ১০০ মিটার দূরে রয়েছে বিজেপির দলীয় কার্যালয়।সেখানেই আসতেন এই বিজেপি নেতা।সেখান থেকেই গড়ে উঠে ছিল যোগাযোগ এবং প্রেম।কিন্তু স্বামী জানতেও পাননি কিছুই।অন্যদিকে জীবন দাসও বিবাহিত। রয়েছে ছোট এক সন্তান।বিপাকে পড়েছে জীবন দাসের পরিবারও। আর তার মেয়ে কেন এমন করল বলতে পারছেন না শিউলি রায়ের মা।সাম্প্রতিক সময়ে বারবার দেখা যাচ্ছে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক থেকে একাধিক অশান্তি সৃষ্টি হচ্ছে।ভেঙে যাচ্ছে বহু পরিবার।সেরকমই অবস্থায় এই মুহূর্তে শিউলি রায় এবং জিতেন দাসের পরিবার।
( সোনালী মন্ডল,শিউলি রায়ের মা )
জীবন দাসের মা জানান, তিনি শুনেছেন তার ছেলে শিউলি দাসকে নিয়ে পালিয়ে গেছে। জীবন দাস বিবাহিত তাদের সন্তানও রয়েছে ৷ ( বিজলি দাস, জীবন দাসের মা)
