গোদরার আগে থেকে বিলটা লাগু করুন দেখব বুকের পাটা কত বড়। কেন্দ্রের আনা বিলের বিরুদ্ধে কেন্দ্র সরকারকে তুলোধোনা করলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। আইন যেদিন থেকে হবে তার পর সেই আইন লাগু হবে এটাই দেখেছি কিন্তু আইনের ভেতর যদি লেখা যাকে ওমুক দিন থেকে আইনটা লাগু হবে এটা কেমন? তাই আমরা বলছি গোদরার আগে থেকে আইন লাগু হবে এটা লিখে দিন। ২০০০ এর আগে থেকে আইন প্রয়োগ হবে লিখে দিন। তাতে দেখব আপনার মন্ত্রীরা কে কতদিন জেলে ছিল।আর এখন কীভাবে মন্ত্রী থাকে।এরপর তাদের মন্ত্রীত্ব থাকার দায় দায়িত্ব আছে কিনা? তাদের সেখানে থাকার যোগ্যতা থাকে কিনা সেটাও দেখব। যদি বুকের পাটা থাকে তাহলে ২০০০ এর আগে থেকে আইনটা লাগু হোক দেখব আপনিও বা প্রধানমন্ত্রী থাকেন কি করে আর আপনার মন্ত্রীরাও থাকেন কী করে। জলপাইগুড়ি জিলা পরিষদ হলে জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সভায় যোগ দেন রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।

এদিকে নাম না করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্যকে একহাত নিয়ে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, যারা এই ধরনের কথা বলেন।যারা বাংলাকে ও বাংলা ভাষাকে অপমান করেন।যারা জাতীয় সংগীতের শ্রষ্ঠাকে অপমান করেন। কি একজন আছে, মালপোয়া টালপো সে ট্যুইট করে বলে দিকে আমাদের জাতীয় সঙ্গীতটা আসলে ব্রাক্ষ্ম মন্ত্র।আপনি দয়া করে পুড়ুন।ওটার পাঁচটা স্তবক আছে পুরো কবিতা।তার প্রথম স্তবক নেওয়া হয়েছে। ১৯৫০ সালে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে নেওয়া হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাক্ষ্ম সমাজের ছিলেন বলে বলে দিলেন বাক্ষ্ম মন্ত্র। আমরা জন গন মনটা ব্রাক্ষ্ম মন্ত্র না।
এদিকে রাজ্যের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য প্রতি মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, ডেঙ্গু অনেক কন্ট্রোলে আছে। নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে ডেঙ্গু হয়।ডেঙ্গু যাতে না বাড়ে। সংক্রমণ যাতে না হয়। সেটা যাতে একটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখা যায় সেটা স্বাস্থ্য দপ্তর করছে।সব কিছুই স্বাস্থ্য দপ্তরের নজরে আছে।
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, SIR করে কীভাবে ভোটারদের বাদ দেবে সেই চেস্টায় হচ্ছে।পুরোপুরি কোর্টের বিষয় বেশি কিছু করব না।২০০৩ সালে SIR হয়েছিল দেশ জুড়ে।কিন্তু এবার SIR হচ্ছে ভোট মুখি।যেখানে ভোট হচ্ছে সেই জায়গায় SIR হচ্ছে।বিহারে ৬৫ লক্ষ বাদ দেওয়া হয়েছে। ভোটারদের নাম বাদ দেওয়া হচ্ছে তখন সেই ভোটারদের একবার আত্মপক্ষ সমর্থন করার সময় দেওয়া হচ্ছে না।এটা ভারতের আইন নয় বলে দাবি করেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।