বিয়ের পর পনের দাবী সেটা আবার মোটা অংকের এই নিয়েই শুরু হয়েছিল অশান্তি । নানা ভাবে অত্যাচারীত হচ্ছিল গৃহবধু । অভিযোগ স্বামী এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে। নববধূকে প্রতিদিন মানসিক ও শারিরীক অত্যাচার করত পনের জন্য ।
অবশেষে মৃত্যু হল গৃহবধু পায়েলের। এই ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে বারোবিশা লস্করপাড়া এলাকায়
। জানাগিয়েছে, অভিযুক্ত সুজিৎ বিশ্বশর্মা ও পায়েলের প্রেমের সম্পর্কে বিয়ে হয়েছিল এরপর পনের জন্য তাঁদের পরিবারে অশান্তি শুরু হয় । পায়েলের মৃত্যুর পর অভিযুক্ত সুজিৎ বিশ্বশর্মা ও তার বাবা ও মায়ের উপর চড়াও হয় গ্রামবাসীরা। ঘটনায় আহত হয়েছেন সুজিতের মা সুচিত্রা বিশ্বশর্মা। ঘটনার খবর পেয়ে বারবিশা ফাঁড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌচ্ছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

মৃত বধূর বাবা বাদল সূত্রধর জানিয়েছেন জ্বরের ওষুধের সাথে এবং কাশির শিরাপের সাথে বিষ মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে তার মেয়েকে। অপর দিকে ছেলের বাবা নৃপেন বিশ্বশর্মা মিথ্যা অভিযোগ বলে দাবি করেছেন। পায়েল নিজে থেকেই বিষ খেয়েছে এমনটা জানিয়েছেন ছেলের বাবা।
গোটা ঘটনায় মেয়ের বাড়ির তরফে লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে কুমারগ্রাম থানার বারবিশা পুলিশ ফাঁড়িতে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।