কসবা ল’ কলেজে ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। রবিবার কসবা থানায় পৌঁছে গিয়েছিল জাতীয় মহিলা কমিশন। তাঁরা কসবা থানা থেকে পৌঁছে গিয়েছেন মূল ঘটনাস্থলে। অর্থাৎ কসবা ল’কলেজে পৌঁছে গিয়েছেন জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্যরা। কসবা থানার পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা শুরু হয় অর্চনা মজুমদারের। ক্রাইম স্পটে ছবি তোলা নিয়ে শুরু হয় টানাপোড়েন। সূত্রের খবর, এদিন তারা কথা বলতে পারিনি নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গেও।

তবে, কসবা ল’কলেজে জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্যরা পৌঁছানোর পর, পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গে গেটের সামনে কথাবার্তা বলতে দেখা যায় অর্চনা মজুমদারকে। ক্রাইম স্পটের ছবি তুলতে দিতে কোনমতেই নারাজ পুলিশ। তবে, ঘটনাস্থল খতিয়ে দেখতে চায় NCW সদস্যরা। তাঁরা জানিয়েছেন, নিয়ম মেনে ঘটনা স্থলে ভিডিওগ্রাফি তারা করতে চান। ছবি তুলতে না পেরে ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে আসেন NCW সদস্যরা। কলেজের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে চলে বাকবিতন্ডা।
অন্যদিকে পুলিশ সূত্রের খবর, ঘটনাস্থলে সিল থাকার কারণে সেখানে কোন রকম ছবি তুলতে দেওয়া যাবে না। অন্যদিকে জাতীয় মহিলা কমিশনের তরফ থেকে বলা হয়, নিয়ম মেনেই তাঁরা কাজ করবেন। সিল জায়গায় না ঢুকে ভিতর থেকেই ভিডিয়ায়োগ্রাফি করা হবে। এখনও ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্যরা। জাতীয় মহিলা কমিশনের সদস্য অর্চনা মজুমদার ল’কলেজের বাইরে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন উচ্চপদস্থ আধিকারিক কে ফোন করছেন।
ACP পদমর্যাদার পুলিশ আধিকারিক, বিধান সাহা জানান, ‘ক্রাইম স্পটে প্রবেশ করতে পারবেন না , ভিডিওগ্রাফি করতে পারবেন না , যে ঘরগুলি সিল করা রয়েছে সেগুলো সিল করাই থাকবে , এই কথা জানানোর পর ফের ncw এর সদস্যরা প্রবেশ করেন ল’আইন কলেজে