পুলিশের এই সাফল্য সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরলেন কোচবিহারের পুলিশ সুপার দ্যুতিমান ভট্টাচার্য। ঘোকসাডাঙ্গা পুলিশ স্টেশনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, ঘোকসাডাঙ্গা ছোট শিমুলগুড়ির বাসিন্দা শরিফুল মিয়া গতকাল সন্ধ্যায় আসামের ধুবড়িতে আত্মীয় বাড়ীতে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে যায়। এরপর আজ তার পরিবারের কাছে একটি ফোন আসে এবং ৪ লক্ষ টাকা মুক্তি পন চায়।

এরপর শরিফুলের পরিবার এই বিষয়ে ঘোকাডাঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর বিভিন্ন সূত্র ধরে তদন্তে নামে ঘোকসাডাঙ্গা থানায় পুলিশ। প্রায় চার ঘণ্টার চেষ্টায় মাথাভাঙ্গা কুরসামারি এলাকা থেকে শরিফুল মিয়াকে উদ্ধার করে এবং ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে মাথাভাঙ্গা পচাগরের বাসিন্দা পারভিনা প্রধান এবং কুরসামারীর বাসিন্দা হজরত হোসেন কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।