দিলীপ ঘোষ কারোর দয়ায় নেতা হয়নি, কারোর দয়ায় টিকে নেই, নদীয়ার কৃষ্ণনগরে এসে মন্তব্য বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষের, মুখ্যমন্ত্রী লন্ডন সম্পর্কে কটাক্ষ করে দিলীপের।
নদীয়ার কৃষ্ণনগরে এলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। এদিন নদীয়ার কৃষ্ণনগর গভমেন্ট কলেজ মাঠে সকালবেলায় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে প্রাতঃ ভ্রমনে অংশগ্রহণ করলেন তিনি। পরবর্তীতে কৃষ্ণনগর সদর হাসপাতালের মোড়ে চায়ে পে চর্চা করেন কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে। এদিন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইফতার পার্টি প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের মন্তব্য যারা ইফতার করছে তারা করুক,হিন্দুরা মহাকুম্বে যাচ্ছে, তবে ইফতার নিয়ে রাজনীতি না করাই ভালো অপরদিকে মেকি মুসলমান থেকে সাবধান হওয়া উচিত। অপরদিকে হুমায়ুন কবিরের প্রসঙ্গ তে কথা বলতে গিয়ে দিলীপ ঘোষ জানান দিলীপ ঘোষের কাউকে প্রয়োজন হয় না তার সঙ্গে তার দলের কর্মী-সমর্থকরা রয়েছে তবে হুমায়ুন কবিরের সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব আছে আর থাকবে সে তিনি আমাকে যতই গালাগালি দিক। মুখ্যমন্ত্রী লন্ডন সম্পর্কে কটাক্ষ দিলীপের জানালেন বাংলায় খুব চাপ সেই আরজি কর থেকে আজ পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছে সে কারণে বাইরে গেলে মনটা ফুরফুরে হয় উনি গিয়েছেন মনটা ফুরফুরে করতে। গত ১৫ বছর ধরে বাংলায় কোনরকম উন্নয়ন নেই তবে তিনি লন্ডনে গিয়ে বাংলায় লগ্নী করতে বলছেন শিল্পপতিদের। পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশ হয়ে যাচ্ছে।
পোস্টারের রাজনীতি বিজেপি করে না। কারও যদি করোও উপর অসুবিধা থাকে তার অথরিটি আছে সে কমপ্লেন করতে পারে। দলের নির্দিষ্ট কমিটি আছে তারা বিবেচনা করে দেখবে রাজ্যের নেতারা রয়েছেন তারা বিষয়টি বুঝবেন। অনুপম ভট্টাচার্য প্রসঙ্গে মন্তব্য দিলীপ ঘোষের। অপরদিকে গোষ্ঠী কোন্দল কিনা প্রশ্ন করতেই দিলীপ ঘোষ জানান কারো সঙ্গে কারো রাগারাগি হতেই পারে দলে থাকতে গেলে হবেই সে ক্ষেত্রে আমাদের দলে গোলাগুলি চলেনা। দিন রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে দিলিপের মন্তব্য পশ্চিমবঙ্গে যে অরাজকতা চলছে যে গুন্ডারাজ, মাফিয়া রাজ, কাটমানি, সিন্ডিকেট চলছে তার দায়িত্ব কে নেবে। এসব থেকে বাঁচতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লন্ডনে পালিয়েছেন।