নিজস্ব সংবাদদাতা,জলপাইগুড়ি:দক্ষিনবঙ্গের ঘটনার পর, ২৩০০০ বোতল ( রিঙ্গাল ল্যাকটেড,) আর এল স্যালাইন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করলো জলপাইগুড়ি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। তবে পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারি নির্দেশে প্রাথমিক ভাবে রোগীর আত্মিয়দের ফেয়ার পাইজ শপ থেকে ৮০ শতাংশ ছাড়ে অন্য কোম্পানীর এই স্যালাইন দেবার ব্যবস্থা করা হয়েছে। জানা গেছে খুব একটা প্রয়োজন না হলে এন এস স্যালাইন দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। এই বিষয় সংবাদ মাধ্যমে জানালেন জলপাইগুড়ি সরকারি মেডিক্যাল কলেজের এমএসভিপি ডা: কল্যান খাঁ।
জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকদের বক্তব্য আর এল হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ স্যালাইন। হাইপোভলিমিয়া অর্থাৎ শরীরের জলের পরিমান কমে গেলে এই স্যালাইন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কারন শরীরের পি এইচ এর সাথে এই স্যালাইনে সমস্ত প্রকার লবনের সমতা সঠিক ভাবে থাকে। যে কারনে আর এল এর গুরুত্ব অনেকটাই বেশী বলে জানান তাঁরা। এদিকে দক্ষিনবঙ্গে একটি নিদৃষ্ট কোম্পানীর মেয়াদ উত্তির্ন স্যালাইন ব্যবহারে মৃত্যুর ঘটনা পরেই সরকারি নির্দেশে নড়েচড়ে বসে জলপাইগুড়ি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সমস্ত ওয়ার্ড এবং স্টকে রাখা ওই কোম্পানীর আর এল স্যালাইন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।